এলার্জি মানুষের একটি কমনরোগ। এলার্জির কারণে অনেকে তীব্র সুস্থ না থাকে। এই অ্যালার্জি সমস্যা যে কতটা তীব্র শুধু আক্রান্তরাই জানে। কিন্তু আপনি ছেলে খুব সহজে ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক উপায়ে বিদায় জানাতে পারেন এই এলার্জিকে।
তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে এলার্জির ওষুধের নাম এবং এলার্জির থেকে কিভাবে এ নিরাপদ দূরত্বে থাকা যায়। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব অ্যালার্জি মারাত্মক একটি সমস্যা।
যা মানুষের জীবনের দুর্বিষহ করে তোলে। এলার্জিতে আক্রান্ত হয়ে এলার্জির ঔষধের নাম খুঁজে খুঁজে আপনি হয়তোবা হয়রান। কিন্তু আপনি জানেন কি ওষুধের পাশাপাশি প্রাকৃতিক উপায় আপনি অ্যালার্জি দূর করতে পারবেন।
আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়বেন। এন্টিঅক্সিডেন্ট মানুষের শরীরে ও প্রাকৃতিক বিদ্যমান রোগ প্রতিরোধের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।
শরীরের প্রকৃতিতে তৈরি হওয়া এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলোর মধ্যে ভিটামিন সি অন্যতম। যা শক্তিশালী এলার্জির প্রতিষেধক বা প্রতিষেধক উভয় গুণাগুণের জন্য প্রসিদ্ধ। তাই দিনে তিনবার এক হাজার থেকে দুই হাজার মিলিগ্রাম করে
ভিটামিন সি গ্রহণ করে আপনার হাতের কাছে পাবেন। ভিটামিন সি এর দারুন সব উৎসব। কাঁচামরিচ, মাথায়, কফি, আলু, লেবু, বাতাবি লেবু, কমলা লেবু, টমেটো আপনি ভিটামিন সি পেতে পারেন।
এছাড়া আঙ্গুর পেয়ার বিভিন্ন পাওয়া যায় যা। আপনার অ্যালার্জি প্রতিরোধের অন্যতম উপায়। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের নাম সম্পর্কে আলোচনা করব।
যা এলার্জির ঔষধ হিসেবে পরিচিত আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। আপনি যদি অ্যালার্জিতে ভুগে থাকেন, তাহলে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা হতে পারে সর্বোত্তম ঔষধ ব্যবস্থা৷
চোখ থেকে হলুদ বা পুঁজের মতো তরল / পানি বের হয় সাথে ফোলাভাব এবং চোখের সাদা এবং ভিতরের কোণে লাল / লালচে ভাব এবং জ্বালা, এরূপ লক্ষনে আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম।
রোগীর চোখ ক্লান্তময় এবং ব্যথাযুক্ত হতে পারে, আলো এবং গরমে বৃদ্ধি এবং ঠান্ডা পানি, এবং তাজা বাতাসে আরাম / উপশম। আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম রোগীদের প্রায়ই লবণ এবং মিষ্টি পছন্দ করে।
See: এলার্জির ঔষধ এর নাম
আপনার অনেক সময়ে তোলার অথবা ডাস্ট এলার্জির ঔষধ সম্পর্কে জানতে ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকে আমরা এই প্রশ্নের মাধ্যমে ট্রাস্ট এলার্জির ঔষধ কি হতে পারে। সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
ডাস্ট অ্যালার্জির সমস্যা গ্রীন টি হতে পারে। গ্রিন টি এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এলার্জির সমস্যার সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে। চোখে লাল ভাব প্রয়াস ইত্যাদি অত্যন্ত কার্যকর। ডাস্ট এলার্জি সবাইকে খাওয়া যেতে পারে।
ঘি ডাস্ট এলার্জি থেকে সহজে মুক্তি দেয় বলে জানা গেছে এবং চিকিৎসার চিকিৎসক একটু সাজেশন দিয়ে থাকে। জ্বালা ভাব, অস্বস্তি অনেকটাই কমে যাবে। প্রতিদিন ১ চামচ করে ঘি খেতে পারলে ঠাণ্ডা লাগা
বা অ্যালার্জির সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমবে। তাহলে বন্ধুরা, এই প্রশ্নের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে ডাস্ট এলার্জির ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিয়েছি। আর যদি কোন তথ্য পেতে চান আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নিন।