Uncategorized

ফিতরা দেওয়ার নিয়ম ২০২৩ (ফিতরা দেওয়ার সঠিক পদ্ধতি দেখুন)

সবাই ইন্টারনেট এসে জিজ্ঞেস করে কিভাবে ফিতরা দিতে হয় এবং ফিতরা দেওয়ার নিয়ম কি। যেহেতু রমজান মাসে রমজান মাসে গরিব দুস্থদের ফিতরা দেওয়া হয় এবং এই ফিতরা নির্ধারণ করে দেয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে ফিতরা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যাকাতুল ফিতর বলা হয় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গরীব দুস্থদের মাঝে রোজাদার বিতরণ করা দানকে।

রোজা বা উপবাস পালনের পর সন্ধ্যা ইফতার বা সকলের খাদ্য গ্রহণ করা হয়। সেজন্য রমজান মাসের শেষে এই দানকে যাকাতুল ফিতর বা সকলের আহারের যাকাত বলা হয়। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে দেখাবো।

কিভাবে আপনারা ফিতরা আদায় করবেন। তাহলে বন্ধুরা, চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক। রমজান মাসে সিয়াম সাধনার মাস। রমজান মাসে পালনীয় ত্রুটি বিচ্যুতিগুলো থেকে মুক্ত হতে ফিতরা আদায় করা জরুরী।

ঈদের নামাজ পড়ার আগেই ফিতরা আদায় করার নির্দেশনা রয়েছে। ফিতরা সম্পর্কিত অনেক বিষয় তা আদায়ে এ বিষয়গুলো জানা জরুরী। মুসলিম উম্মাহ সবচাইতে বড় উৎসবের নাম হচ্ছে ঈদুল ফিতরের।

দীর্ঘ একমাস সাধনার পর মুমিন মুসলিম শাওয়াল মাসের প্রথম দিন ঈদ উদযাপন করে থাকে। মহান আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে মুমিন ইসলাম মুসলমানরা ফিতরা আদায় করে থাকে। হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী ২ পরিমাপের

৫ জিনিস দিয়ে ফিতরা আদায় করা যায়। আর তা হল গম, যব, কিসমিস, খেজুর ইত্যাদি। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে দেখাবো। কিভাবে আপনারা ফিতরা আদায় করবেন।

ফিতরা সাধারণত ৫ জিনিস দিয়ে আদায় করা হয়। সেগুলো হচ্ছে গম জব কিসমিস খেজুর এবং পনির। এখন এগুলো কিভাবে আপনার বন্টন করবেন তা জানাবো। ১৮ পরিমাণ হবে অর্ধা যা ৮০ তলা, সেরের মাপের এক সের সাড়ে ১২ ছটাক

ফিতরা দেওয়ার নিয়ম ২০২৩

এবং পেজের হিসাবে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম। তবে নূন্যতম পূর্ণ দুই সের কেজির মূল্য আদায় করা উত্তম। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৭০ টাকা। যবের পরিমাপ হবে এক সা। কেজি হিসাবে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম। যার বর্তমান বাজার মূল্য ২৭০ টাকা।

কিসমিস এর পরিমাণ এক সা। কেজি হিসাবে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম। যার বর্তমান বাজার মূল্য ১ হাজার ৫০০ টাকা। আপনারা জানেন যে, রমজান মাসে ফিতরা আদায় করতে হয়। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে, ফিতরা কাদের দেওয়া যাবে

এবং কারা এর জন্য অধিকারী হিসাবে পালন করে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে দেখাবো ফিতরা কাদের দিবেন কাকে ফিতরা দেওয়া যাবে সেই বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া আছে হাদিসে।

ফকির, মিসকিন, ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি আল্লাহর পথে খরচ এবং মুসাফিরদের জন্য ফিতরা দেওয়া আবশ্যক। যাকাত হলো কেবল ফকির, মিসকীন, যাকাত আদায় কারী

ও যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদের হক এবং তা দাস-মুক্তির জন্যে, ঋণ গ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান।

Back to top button