পবিত্র রমজান মাস আল্লাহ তায়ালা সুবর্ণ সুযোগ করে দেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য পবিত্র মাস। বন্ধুরা অবশ্যই চাইবে এই রমজানের সময় আল্লাহর কাছে দোয়া করতে এবং বেশি বেশি নফল এবং ফরজ ইবাদত করতে এবং তারাবির নামাজ পড়তে।
এখন আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে ইফতারের আগে বিভিন্ন দোয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। হালাল খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে রোজা ভাঙ্গা বা খোলার জন্য কিছু খাওয়াই হলে ইফতার।
শরীর আসতে সময় বেশি দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে হালাল খাদ্য দিয়ে ইফতার বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সালামের সুন্নাত। ইফতারের আগে রোজাদার ব্যক্তির ইফতার নিয়ে তাসবিহ, তাহলিল তওবা, ইস্তেগফার করে
আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় ইফতার সামনে নিয়ে আল্লাহর কাছে কিছু চাওয়া হলে, আল্লাহ তার বান্দার ইচ্ছা পূরণ করবেন। ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা সুন্নত। রোজাদারের ইফতার করার ক্ষেত্রে নিয়ম হল সূর্য অস্ত যেতে রাত শুরু হবে।
আল্লাহ তায়ালার পবিত্র কোরআনে বলেছেন, আর পানাহার করো যতক্ষণ না কালো রেখা থেকে ভোরের সূর্যরেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোজা পূরণ না কর রাত পর্যন্ত। ইফতারের আগে দোয়া কবুল করার বেশ কিছু হাদিস
এর মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। খেজুর দিয়ে ইফতার করে উত্তম। তবে এটা সম্ভব না হলে যে কোন জাতীয় হালাল খাদ্য দিয়ে ইফতার করা উচিত। যদি এটাও কোনো কারণে সম্ভব না হয়।
তাহলে কোন অন্য কোন হালাল খাদ্য বা পানি দিয়ে ইফতার করা যায়। ইফতারের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত যেকোনো সময় দোয়া কবুল হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়। বিশেষ করে ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে রোজাদার ক্ষুধা-পিপাসায় ক্লান্ত-শ্রান্ত থাকে।
তাই এই সময়ে দোয়া কবুলের সম্ভাবনা বেশি। কারণ এ ধরনের দুর্বল ও কষ্টকর অবস্থায় দোয়া করা হলে। তা কবুলের সম্ভাবনা বেশি থাকে। হাদিস অনুযায়ী ইফতারের আগে রোজাদারের দূরের অবস্থার থাকার পরিপ্রেক্ষিতে
ইফতারের আগে দোয়া করলে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই রোজাদারের উচিত সারাদিন রোজা অবস্থায় দোয়া করার সুযোগ হাতছাড়া না করা। বিশেষ করে ইফতারের আগে সময়টা থেকে কে আরো বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত।
See: ইফতারের আগে দোয়া কবুল হাদিস
আল্লাহ তা’আলা আমাদের তৌফিক দান করুন। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে ইফতারের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বিভিন্ন দোয়া নিয়ে আলোচনা করেছি। আরও যদি কোন তথ্য পেতে চান।
আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে জেনে নিন। মহান আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জনের প্রবল আকাঙ্ক্ষা নিয়ে উপোস কাটান হয়। পুরোটা দিন এরপর পর আসে মহেন্দ্রক্ষন।
প্রভুর কাছে পুড়িয়ে জানানোর এক অপূর্ব সময় সামনে খাবার অথবা মহান রব্বুল আলামীন আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষায় নির্দিষ্ট সময় আসতে আর্জি পেশ করা হবে। রোজা কবুলের নির্দেশের সামনে আসতে আপনার বান্দারা খাবার গ্রহণ করবে।
এর আগে আবার গ্রহণ করবে না। অবশ্যই ইফতারে একে অপরকে দাওয়াত দেয়া, রোজাদারদের ডেকে ডেকে ইফতার করানো এবং এই বিশেষ মুহুর্তে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা; চাওয়া। নিজের সমস্ত আমল কবুলের ফরিয়াদ জানানো।