সামনে যেহেতু রমজান মাস। তাই আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে কি কি কারণে রোজা ভেঙে যায়। রোজা হচ্ছে আল্লাহর শ্রেষ্ঠতম ইবাদত। প্রত্যেক বছর রমজান মাসে আমরা ত্রিশটা দিন রোজা পালন করে থাকি। তাই রমজান উপলক্ষে আমরা জানতে চাই।
যে কোন কোন কারনে রোজা ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে রোজা ভেঙ্গে যাওয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। রোজায় কি সেটা আপনাকে প্রথমে জানতে হবে।
রোজা হচ্ছে এমন একটি ইবাদত যেটা হচ্ছে সুবহে সাদিক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল ধরনের পানাহার যৌনসঙ্গম এবং খাদ্যদ্রব্য থেকে বিরত থাকা এবং আল্লাহর ইবাদত করা।
পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম উম্মাহর সঠিক ভাবে রোজা পালন করতে চাই। কিন্তু অনেকেই জানেনা কি কি কারণে রোজা ভেঙে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়। তাই যেসব কারণে রোজা ভেঙে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়। তা তুলে ধরা হলো।
কি কি কারণে রোজা ভেঙে যেতে পারে। তা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন। এবং দেখে নিন। তাহলে বন্ধুরা,
চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক। ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা বা মুখে বমি চলে আসার পর তা অল্প পরিমাণ হলেও ইচ্ছা করে গিলে ফেললে রোজা ভেঙ্গে যাবে। কোনো কারণে নাক দিয়ে মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়ে মুখে চলে গেলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
মুখে পান বা অন্য কোন খাবার দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার পর যদি জেগে উঠে দেখেন যে সুবহে সাদিক হয়ে গেছে। আর সেই পান বা খাবারের কিছু অংশ পেটে চলে যায়। তাহলে তো আর রোজা হবে না।
ওযু করার সময় বাজে কোন কারনে কুলি করতে গিয়ে অনিচ্ছাকৃতভাবে পানি গলা দিয়ে পেটে চলে যায়। তাহলে ওই ব্যক্তি রোজা হবে না। এই রোজা পরে কাজা করতে হবে। আর কুলি করার সময় যদি রোজার কথা স্মরণ না থাকে।
See: কি কি কারণে রোজা ভেঙে যায়
তাহলে মুখে পানি নিয়ে খেয়ে ফেলে তবে রোজা ভঙ্গ হবে না। পাথরের কনা, মাটির ঘাস ইত্যাদি সাধারণত আহারযোগ্য নয় কিংবা যেসব খাবার মানুষের কোন উপকারে আসে ন। তা খেলে রোজা ভেঙে যাবে আর এ রোজা পরে কাজা করতে হবে।
এ পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে মেয়েদের রোজা ভাঙ্গে কারো সম্পর্কে পরিচয় করে দেব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পরবেন। দিনের বেলায় স্বামী-স্ত্রী সহবাস করলে,
এ সহবাসে বীর্যপাত হোক আর নাই হোক স্বামী-স্ত্রী উভয়ের রোজা ভেঙে যাবে। এই অবস্থায় রোজা ভঙের ৫ পরিণাম কবিরা গুনাহ হবে; ফলে তাদের তাওবা করতে হবেসহবাস ছাড়া অন্য পন্থায় যৌনস্বাদ নেওয়ার জন্য বীর্যপাত ঘটালেও রোজা ভেঙে যাবে।
এমনকি যদি কোনো রোজাদার যৌনস্বাদ নেওয়ার জন্য স্পর্শকাতর কোনো যুবতী যৌবনা নারী সংস্পর্শে আসে; তাকে চুম্বন করে; জড়িয়ে ধরে অথবা হস্তমৈথুন করে ইত্যাদির মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটায় তবে তার রোজা ভেঙে যাবে।

