আর কিছুদিনের মধ্যেই পবিত্র মাহে রমজানের শুরু হতে যাচ্ছে। এখন আপনারা যারা রোজা রাখবেন। এ সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত। যে কোন কোন কারণে রোজা নষ্ট হয়ে যায় এবং ভঙ্গ হয়। কারণ এই বিষয়গুলি জানলে আপনারা সেই কাজগুলো করবেন না।
যে কাজগুলোর কারণে রোজা ভঙ্গ হতে পারে। তাই আজকের আর্টিকেটে সাজিয়েছি। রোজা ভঙ্গ হয়ে যায় তা জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে। ইসলামী শরীয়ার মধ্যে সিয়ামের শুদ্ধতা এবং যথার্থতার জন্য নির্ধারিত কিছু বিধি-বিধান রয়েছে।
যার ব্যতিক্রম করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়। অন্যথায় মাকরুহ হয়ে যায়। মহান আল্লাহতালা প্রত্যেক মুমিন বান্দাকে রমজান মাসে ফরজ রোজা রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। যে ব্যক্তি রমজান মাসের রোজা রাখবে না বা ভঙ্গ করবে।
তার জন্য জানাতে প্রবেশ করা কঠিন হয়ে যাবে। আপনারা কি রোজা রাখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। আপনার রোজা রেখে মিথ্যা কথা বললে রোজার প্রাণ হারিয়ে যায়। এছাড়া মূর্খতার মত আচরণ, অন্যায় করা, প্রতারণা করা,
অন্যের হক নষ্ট করা, ঘুষ খাওয়া, অন্যকে ঠকানো, এগুলো রোজা রেখে করা বেমানান। রোজা রেখে এসব কাজ করলে রোজা প্রাণহীন দেহের মত হয়ে যায়। এছাড়া রোজা ভঙ্গের বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে।
রোজার সময় ইচ্ছাকৃতভাবে কোন খাবার মুখে দিয়ে সেটা পেটে নিলে রোজা নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া সহবাস হস্তমৈথুন, পানাহার যা কিছু পানাহারের স্থলাভিষিক্ত, শিঙ্গা লাগানো কিংবা এ জাতীয় কোনো কারণে রক্ত বের করা,
ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা, মহিলাদের হায়েজ এগুলোর কারণে মূলত রোজা ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে। উপরোক্ত বিষয় গুলোর মধ্যে হচ্ছে প্রথম সহবাস। এটা সবচাইতে বড় রোযা নষ্ট কারী বিষয় এবং এতে লিপ্ত হলে সবচেয়ে বেশি গুনাহ হয়।
যে ব্যক্তি রমজানে দিনের বেলায় স্বেচ্ছায় স্ত্রী সহবাস করবে অর্থাৎ দুই খতনার মিলন ঘটায় এবং পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ লজ্জাস্থানের ভিতরে হয়ে যাবে। সে তারা রোজা নষ্ট করলো। এতে করে বীর্যপাত হোক বা না হোক।
তার উপর তওবা করা সেদিনের রোজা পূর্ণ করা। পরবর্তীতে এই দিনের রোজা কাজা করা এবং কঠিন কাফফারা আদায় করা ফরজ। এছাড়া হস্তমৈথুন করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে।
See: রোজা ভঙ্গের কারণ
Download: Ramadan Calendar 2023 PDF
আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ জানতে চান। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে রোজা ভাঙ্গে কারণ সময় সম্পর্কে আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং দেখে নিন।
যে কোন কান কারণে রোজা ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে। যে কাজগুলো করলে আপনাদের রোজা নষ্ট অথবা হালকা হয়ে যেতে পারে। সে কাজটি করা কখনও উচিত না। ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা, মহিলাদের হায়েজ রক্ত বের হওয়া,
শিঙ্গা লাগানো কিংবা এ জাতীয় কোন কিছু কারণে রক্ত বের করা, আরো কিছু কারণে রোজা ভঙ্গ হতে পারে। সেগুলো শরীরে প্রবেশ করানোর সাথে সম্পর্কিত যেমন খাওয়া-দাওয়া বা কোন কারণে পানাহার করার কারণ রোজাদার ব্যক্তি
যদি কিছু খাওয়া দাওয়া বা কোন কিছু পানাহার করে, কারণ রোজাদার ব্যক্তি যদি খাওয়া-দাওয়া কোন কিছু পানাহার করে। তাহলে সেই রোজা টা বাস্তবায়িত হবে না। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ।