আপনারা অনেকেই আজকের সেহরির শেষ সময় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি। আপনারা যারা সংযুক্ত আরব আমিরাত অর্থাৎ দুবাইয়ে বসবাস করেন। দুবাইয়ের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে অবগত হতে চান। তাই আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের
সামনে দুবাইয়ের সেহরি এবং ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময় সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন এবং দেখে নিন। যে দুবাইয়ের আজকের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি কত।
তাহলে বন্ধুরা, চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক। দুবাই সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি শহর বা প্রদেশ। অন্য এক উন্নত সবথেকে বৃহৎ এবং জনবহুল একটি শহর। এই বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম
একটি আধুনিক শহর যারা বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ে বর্তমানে প্রবাসী রয়েছেন। তাদের কথা চিন্তা করে আজকের পোস্টটি সাজানো হয়েছে। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে তেইশে মার্চ ২০২৪ তারিখে দুবাই রমজান
মাস উপলক্ষে সেহরি এবং ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি সম্পর্কে জানিয়ে দেব। ইতোমধ্যে দুবাই শহরে অবস্থানরত সকল মুসলমানগণ ইন্টারনেটে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ক্যালেন্ডার খোঁজ করছেন।
চাঁদ দেখার উপরে প্রতিবছর উপর পুরো বিশ্বে পবিত্র মাহে রমজানের সময়সূচী প্রকাশ করে থাকে। দুবাইয়ে চাঁদ দেখার উপরে মাহে রমজানের সময়সূচী ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে যেটা আজকে আলোচনার মূল বিষয়।
অর্থাৎ দুবাই রমজানের সময় সূচি ২০২৪, জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে নিন। আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে আলোচনা করব।
ইতিমধ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর তত্ত্বাবধানে ধারা দুবাইয়ের পবিত্র মাহে রমজানের সময়সূচী প্রকাশ করা হয়েছে। এবছর ২০২৪ সালের পবিত্র মাহে রমজান দুবাইয়ে শুরু হতে যাচ্ছে মার্চ মাসের ২৩ তারিখ থেকে। যারা দুবাই প্রবাসী রয়েছেন তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
আজকের এই পোস্ট। তারা এখান থেকে জেনে নিন দুবাই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। বছরের অন্যান্য মাস অপেক্ষায় এ রমজান মাস মুসলমানদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলত পূর্ণ।
এ রমজান মাসে আল্লাহ তায়ালার ছায়াতলে আশ্রয় পেয়ে থাকি। পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম ১০ দিনকে রহমতের দিন বলা হয়ে থাকে। আপনার আমাদের ওয়েব সাইটে এসে রহমত নাজাত এবং মাগফেরাতের ৩০ দিনে সেহরি এবং ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি।
রমজান মাসে রহমতের দশ দিন মাগফিরাতের ১০ দিন এবং সর্বশেষ নাজাতের ১০ দিন এই দশ দিন। প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রমজান মাসের শেষের দশ দিন, নাজাতের দিন।
এই দশদিনে যেকোনো একজন মহান রাব্বুল আলামিন শবে কদরের রাতকে তালাশ করতে বলেছেন। কদরের রাত সারা বছর অপেক্ষা আধুনিক এবং পূর্ণময় রাত্রি।
অনেক ধারণা 26 রোজার পর থেকে যেকোনো একটি বিজোড় রাতে শবে কদরের রাত হতে পারে। এজন্য অনেক মুসলমান এই নাজাতের ১০ দিনে যে কোন একদিন ইতিকাফে বসে থাকে।
তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আরব আমিরাতের সেহরি এবং ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচির সাথে পরিচয় করে দিলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।