চোখরে বন্ধুরা আপনারা অনেক সময় ইন্টারনেট এসে জানতে চান যে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করছি। যে এমনি তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত নিয়ম
এবং কখন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া পড়তে হয়। তাই আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি বিস্তারিত। তাহলে বন্ধুরা চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক।
তাহাজ্জুদ নামাজ অতীব ও গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত ইবাদত। যারা বিনা হিসাবে জান্নাত পেতে পারেন। তাদের মধ্যে একশ্রেণীর মানুষ হচ্ছেন যারা যত্নের সঙ্গে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন। এটা একটি নফল ইবাদত।
তবে নফল ইবাদতের মধ্যে এটি অন্যতম একটি ইবাদত। তাহাজ্জুদ নামাজ নফল নামাজকে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম শ্রেষ্ঠ নফল ইবাদত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজের সালাত আদায় করতেন
এবং সাহাবীদের একটি পালনে উৎসাহিত করতেন। আচ্ছা আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া বাধ্যবাধকতা ছিল। তিনি জীবনে কখনো তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত থাকেন। তবে উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য এটি সুন্নতে গায়ের মক্কা মুয়াক্কাদা।
এ নামাজ আদায় করলে অশেষ পণ্য লাভ করা যায়। কিন্তু আদায় করতে না পারলে কোন ধরনের গুনাহ হবে না। তাহাজ্জুদ নামাজে নফল ইবাদত রাসুল্লাহ সালাম তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতেন।
দুই রাকাত করে আমি তিনি কখনো চার রাকাত কখন আট রাকাত কখনো ১২ রাকাত পড়েছেন। আর কেউ যদি এই নামাজ দুই রাকাত আদায় করেন। তাহলে সেটা তাহাজ্জুদ আদায় করবেন হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা’আলা বলেছেন।
যে ব্যক্তি এশার পর দুইবার ততোধিক রাকাত নামাজ আদায় পড়েছেন। সে হবে তাহাজ্জুদের ফজিলত অধিকারী। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন সব তথ্য। আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে তাহাজ্জুদ নামাজের
See: তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত বাংলা এবং আরবিতে
বাংলা নিয়ত সম্পর্কে অনুসন্ধান করে থাকেন। আমরা দুই রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ নিয়ত করছি। এর তারপর আল্লাহ হু আকবার বলে নিয়ত বেজে নামাজ পড়া। তাহাজ্জুদ নামাজের রাতের শেষ স্মৃতি অংশ পড়া উত্তম।
তাহাজ্জুদের মূল সময় মূলত রাত দুইটা থেকে শুরু হয়ে ফজরের আজান পর্যন্ত আগ হয়ে থাকে। তবে ঘুম থেকে নাসায় যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এশার নামাজের পর দুই রাকাত সুন্নত ও বিতরের আগে পড়ে নেওয়া জায়েজ আছে।
তবে শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম।এশার নামাজ আদায়ের পর থেকে সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত সালাতুল লাইল বা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। কুরআনের রাতের কিছু অংশ তাহাজ্জুদের যে তাকিব করা হয়েছে।
তার মর্ম এই যে রাতের কিছু অংশ ঘুমিয়ে থাকার পর নামাজ পড়া উত্তম। আশা করি বন্ধুরা আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে কাঙ্খিত প্রশ্নের জবাব দিতে পেরেছি। আর যদি কোন তথ্য পেতে চান। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে জানিয়ে দিতে পারেন।