বিমান হোক বা বাস হোক। যে কোনো কারণে দেশের বাইরে যেতে হলে অবশ্য আপনাকে ছাড়পত্র অর্থাৎ পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয়। এখন আপনি যদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চান। তাদের জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
আমি আপনাদের দেখাবো পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি লাগে এবং পাসপোর্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে কত টাকা প্রয়োজন হয় এবং এর প্রক্রিয়া কি কি। আর্টিকেল প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
পাসপোর্ট আবেদন করার সময় ব্যক্তির বয়স, বৈবাহিক অবস্থা, পূর্ববর্তী পাসপোর্ট ভুল আছে কিনা এসব তথ্যের উপর নির্ভর করে পাসপোর্ট তৈরি করতে হয়। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে
দেখাবো কিভাবে পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে হয় এবং পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় তাহলে বন্ধুরা চলুন মূল আলোচনা শুরু করি। পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়।
সে সম্পর্কে আপনারা হয়তো ইন্টারনেট অনুসন্ধান করেন. পাসপোর্ট সফল করার পথে আপনাকে কি কি করতে হবে তা জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে এসে. পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড করে দুই কপি প্রিন্ট করতে হবে।
ফরম ২ টি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে ফর্মের চতুর্থ পৃষ্ঠায় একজন সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করতে হবে. দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে।
তবে আবেদনকারী ১৫ বছরের কম অর্থাৎ অপ্রাপ্তবয়স্ক হলে বাবা ও মায়ের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে তার পরবর্তীতে ওই ছবি সত্যায়িত করে নিতে হবে পূরণকৃত ফর্মে সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগাতে হবে।
এমনি জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা জন্ম সনদের দুই কপি সত্যায়িত কপি নিতে হবে। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, গাড়ি চলার কিংবা অন্যান্য কারিগরি পেশায় জড়িত দের ক্ষেত্রে পেশাগত সনদপত্র সত্যায়িত করে সংযুক্ত করতে হবে।
বর্তমান সরকার নাগরিকদের জন্য ই পাসপোর্ট তৈরি করতে বলেছে পরিচয় পত্র অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন এর পরিচয় হবে। বাবা মায়ের ভোটার আইডি কার্ড প্রয়োজন হবে। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাসপোর্ট আবেদনকারীর জন্য অনলাইন
থেকে জন্ম নিবন্ধনের পাশাপাশি বাবা-মায়ের ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার প্রয়োজন হবে ছাত্র হলে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড অথবা প্রত্যয়ন পত্রের মূল কপি ও ফটোকপি পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার সময় সঙ্গে নিতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদন করার পর আঞ্চলিক অফিসে যাওয়ার সময় অনলাইন আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি প্রয়োজন হবে। বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা ভিন্ন হলে স্থায়ী ঠিকানার নাগরিক সনদপত্র থাকতে হবে।
বর্তমান ঠিকানার কমিশনার নাগরিক পত্র অথবা চাকরিরত প্রতিষ্ঠান এর প্রত্যয়ন পত্র বা আইডি কার্ড কর্মজীবিদের ক্ষেত্রে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র অথবা স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে দেখাবো যে পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয়। তা জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে এসে।
পূরণকৃত ফর্মের সদ্যতোলা 2 কবে পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে। অফিসিয়াল পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য সরকারী আদেশ তথা গভ. অর্ডার বা জিও সংযুক্ত করতে হবে।
অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তাগণের ক্ষেত্রে পেনশন বুকের ফটোকপি প্রদান করলে সাধারণ ফিতে জরুরী সেবা পাবেন। উত্তর ডকুমেন্ট থাকলে আপনারা পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।